শনিবার রবীন্দ্র শতবার্ষিকী ভবনে খাদ্য দপ্তরের উদ্যোগে পশ্চিম জেলার বিভিন্ন বাজারের ব্যবসায়ী,কনজিউমার ক্লাবের মেম্বার, মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশন ও রেশন শপ ডিলারদের নিয়ে শনিবার এক গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন খাদ্য দপ্তরের মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী, খাদ্য দপ্তরের অধিকর্তা, পশ্চিম জেলার বিভিন্ন মহকুমার মহকুমা শাসক সহ অন্যান্য আধিকারিকরা।
মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী জানান খাদ্য দপ্তর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে প্রতিটি জেলায় জেলার সকল বাজারের ব্যবসায়ী ও রেশন সপ ডিলারদের নিয়ে জেলা ভিত্তিক আলোচনা সভা করা হবে। সেই মোতাবেক এইদিন পশ্চিম জেলা ভিত্তিক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।বিভিন্ন সময় দেখা যায় বিভিন্ন জায়গায় নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রীর কৃত্রিম সঙ্কট সৃষ্টি করা হয়।
আসাম-আগরতলা শহরে যান বাহন চলাচলে ব্যাঘাত ঘটলে বাজারে খাদ্য সামগ্রীর কৃত্রিম সঙ্কট সৃষ্টি করার চেষ্টা করা হয়। তাই এই ধরনের আলোচনা সভা করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। আরো জানান, সেকেরকোর্টে বাফার স্টকের কাজ চলছে। পায় আশি শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়ে গেছে। আগামী বছরের মধ্যেই কাজ সম্পন্ন হয়ে যাবে। এর মধ্যে তিন থেকে চার মাসে জ্বালানি তেল মজুর থাকবে। তাহলে রাস্তাঘাটের অবনতি ঘটলে জ্বালানি সংকট দেখা দেবে না বলে জানান।