রাস পূর্ণিমা উপলক্ষ্যে লেফুঙ্গা থানার নাকের ডগা অভিচরন টি এস আর ক্যাম্পের সঙ্গে মন্দিরে চলছে দিবা রাত্রি ঝান্ডি মুন্ডা জুয়ার আসর।এই জুয়াকে কেন্দ্র করে চলছে প্রকাশ্য ড্রাগসের কেনা বেচা সেবন।উপজাতি যুবকরা বিশেষ করে এই সকল ড্রাগসের আসর জমাচ্ছেন।অভিচারন টি এস আর ক্যাম্প সূত্র মারফত জানা যায় দিবা রাত্রি চলে এই জুয়ার এবং ড্রাগসের আসর যাকে কেন্দ্র করে গোটা এলাকায় আতঙ্কের পরিবেশ বিরাজ করছে কোথাও দেখা যায় না সহদেব দাসের লেফুঙ্গা থানার পুলিশকে।
স্থানীয় সূত্র মারফত জানা যায় মোটা অঙ্কের বিনিময়ে ম্যানেজ হয়েছে সপ্তাহ ব্যাপী এই জুয়ার আসর করার অনুমতি।এদিকে লেফুঙ্গা থানার সূত্র মারফত জানা যায় থানার ওসি সহদেব দাস প্রায়শই বলে থাকেন জুয়া,গাঁজা,ড্রাগস জারই খবর হোক না কেনো উনার কেও কিছু করতে পারবে না কারণ উনার মাথায় নাকি শাসক দলের স্থানীয় কোনো এক।নেতা মন্ত্রীর হাত হয়েছে।স্থানীয় সচেতন মহলের দাবি লেফুঙ্গা থানা এলাকায় মোহনপুরের বিধায়ক তথা মন্ত্রী রতন লাল নাথের নাম ভাঙিয়ে চলছে বিভিন্ন অবৈধ কর্যাকলাপ।এই সকল জুয়া,ড্রাগসের আসরের অনুমতি প্রদান কারীদের সঙ্গে কি আসলেই মন্ত্রীর হাত রয়েছে তা বলা কঠিন।
সম্প্রতি এসডিপিও মোহনপুর সব্যসাচী দেবনাথের অধীনে থাকা থানা গুলির নেশার বিরোদ্ধে নিষ্ক্রিয়তার প্রমাণ চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছেন রাজ্য সরকারের শিল্প ও বানিজ্য দপ্তরের রাষ্ট্রমন্ত্রী বৃষকেতু দেব্বর্মা,মোহনপুরে ড্রাগসের আসরে অভিযান করেন মন্ত্রী নিজে আটক কয়েন হাজার হাজার ড্রাগসের কৌটা,উদ্ধার করেন একটি মোবাইল ফোন।এই ঘটনার পরে আবারো এই সপ্তাহব্যাপী জুয়া ও ড্রাগসের আসরকে কেন্দ্র করে স্থানীয় যুব নেতা এডিসির পি ডব্লিউ ডি দপ্তরের কার্যনির্বাহী সদস্য রুনিয়েল দেব্বর্মার ভুমিকায় প্রশ্ন উঠছে,কেনো উনি এই সবের বিরোদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণ করছেন না।আগামীদিনে মোহনপুর মহকুমা প্রশাসন,জেলা প্রশাসন রাজ্য পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এর বিরোদ্ধে কোনো ব্যাবস্থা গ্রহণ করে কি না সেটাই দেখার।স্থানীয় সূত্রে দাবি এই জুয়া,ড্রাগস ধ্বংস করে দিচ্ছে জাতি উপজাতি যুবকদের আগামীদিনে রাস্তায় নামতে পারেন অত্র এলাকার জনগণ মোহনপুর মহকুমা পুলিশ বিশেষ করে সহদেব দাসের লেফুঙ্গা থানার বিরোদ্ধে প্রতিবাদে।