শান্তির বাজার জেলা হাসপাতালে একইসাথে তিনটি বাচ্চার জন্ম দিলো একজন গর্ভবতী মহিলা প্রথমবারের মতো বিরলতম চিকিৎসা পরিষেবা প্রদানকরেগেলো চিকিৎসকরা প্রথমে একটি কন্যা সন্তান ও পরবর্তীতে দুইটি পুত্র সন্তানের জন্মদিলো মহিলা। জানাযায় মা ও তিন সন্তান সুস্থ অবস্থায় রয়েছে.
শান্তির বাজার জেলা হাসপাতালে একইসাথে তিনটি বাচ্চার জন্ম দিলো একজন গর্ভবতী মহিলা। শান্তির বাজার জেলাহাসপাতালের চিকিৎসা পরিষেবার আরেকধাপ এগিয়েগেলো। জেলাহাসপাতালের মধ্যে প্রথমবারের মতো বিরলতম চিকিৎসা পরিষেবা প্রদানকরেগেলো চিকিৎসকরা।
মঙ্গলবার সকাল ৮ টা ৫৭ মিনিট নাগাদ সাব্রুম মহকুমার কলাছড়া প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রেথেকে প্রসব বেদনায় কাতর হিরনমালা ত্রিপুরা নামে এক মহিলাকে রেফার করাহয়। জানাযায় মহিলা গর্ভবতী হবার পরেও কোনোপ্রকার চেকাপ করাননি। মহিলার পূর্বে দুইটি সন্তান থাকায় ও মহিলার হাইপ্রেসার থাকার ফলে কলাছড়া প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রথেকে মহিলাকে রেফারকরাহয়। এইঅবস্থায় মহিলাকে সঠিকভাবে চিকিৎসা প্রদানে এগিয়ে আসলো শান্তির বাজার জেলা হাসপাতালের চিকিৎক। সেই সময় জেলা হাসপাতালে গাইনো স্পেশালিষ্ট কৌশিক মহাজন কর্তব্যরত অবস্থায় ছিলো চিকিৎসক ও সেবিকাদের সঠিক পরিষেবায় স্বাভাবিক ভাবে তিনটি ফুট ফুটে সন্তানের জন্মদিলো মহিলা।
প্রথমে একটি কন্যা সন্তান ও পরবর্তীতে দুইটি পুত্র সন্তানের জন্মদিলো মহিলা। জানাযায় মা ও তিন সন্তান সুস্থ অবস্থায় রয়েছে। তবে তিন সন্তানের ওজন কম। যারমধ্যে প্রথম কন্যাসন্তানটি হয়েছে ১ পয়েন্ট ৩ কেজি, দ্বীতিয়টি ১ পয়েন্ট ৫ কেজি ও তৃত্বীয়টি ১ পয়েন্ট ৪ কেজি। একইসাথে নরমাল ডেলিভারি তিন সন্তানের জন্মের খবরপেয়ে তিন সন্তানের স্বাস্থ্যের দিকে খেয়ালরেখে জেলা হাসপাতালে দ্রুততার সহিত ছুটেযান শিশুবিশেষঞ্জ ডাক্তার প্রসনজিৎ দাস। ডাক্তার প্রসমজিৎ দাসের অক্লান্ত প্রচেষ্টায় বর্তমানসময়ে এখনোপর্যন্ত তিনটি শিশু সুস্থ রয়েছে।
তিনটি শিশুর শারিরিক বিভিন্ন দিকগুলি নিয়ে প্রতিনিয়ত দেখাশুনা করছে ডাক্তার প্রসেনজিৎ দাস। আজকের এই সন্তান প্রসবের কথা সংবাদমাধ্যমের সামনে জানান গাইনো স্পেশালিষ্ট ডাক্তার কৌশিক মহাজন। তিনি জানান এইধরনের ঘটনা শান্তির বাজার জেলা হাসপাতালে প্রথমবারের মতোহয়েছে। আজকের এই চিকিৎসা পরিষেবা প্রদানের মাধ্যমে শান্তির বাজার জেলা হাসপাতালের চিকিৎসা পরিষেবা আরেকধাপ এগিয়েগেলো।